নারী ও পুরুষ মানব জাতির দুটি রূপ। সৃষ্টিকর্তা নারী ও পুরুষকে সমান মর্যাদা সম্পন্ন করেই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো- সমাজে নারী অনেকক্ষেত্রেই বৈষম্যের নির্মম শিকার। নির্যাতন আর অত্যাচারে দুর্বিষহ হয়ে ওঠে অনেক নারীর জীবন। কিছু ব্যতিক্রম সহজভাবে মেনে নিয়েই বলতে হচ্ছে - নারীর সত্যিকার অধিকার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আমাদের আরো অনেকপথ হাঁটতে হবে।
সমাজ যখন নারী প্রগতি, নারী আন্দোলন আর নারী নির্যাতন বন্ধের শ্লোগানে তুঙ্গে, তখনও সর্বস্তরের নারীদের নিয়ে বিচার করলে তারা কোন পর্যায়ে অবস্থান করছে- তা চিন্তার বিষয়। "অমুকের ঘর ভেঙ্গে গেছে, অমুক মায়ের মর্যাদা পেতে চায়, কিশোরী ধর্ষিতা, কাজের মেয়ে নির্যাতন ইত্যাদি খবরের হেডলাইন প্রতিদিনের সংবাদপত্রে একজন হৃদয়বান ব্যক্তি দেখতে না চাইলেও নিউজগুলো ঠিক আসে।
নারীর অগ্রগতি হয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। কিন্তু নির্যাতন কি কমেছে? না। নির্যাতনের টেকনিক পাল্টেছে আর বেড়েছে নির্মমতা । সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে- চলতি বছর জানুয়ারি মাসে দেশে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ২৮৪ জন নারী। এঁদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন আর গণ- ধর্ষিত হন ৯ জন । ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা ৭ টি। শ্লীলতাহানি হয়েছে চার নারীর।-- এ পরিসংখ্যান পত্রিকা প্রকাশিত তথ্য থেকে নিয়েছে মহিলা পরিষদ। প্রকৃত ঘটনা নিশ্চয়ই অনেক বেশি। নারী নির্যাতনের অনেক ঘটনাই পরিবার পর্যায়েই চাপা পড়ে থাকে।
এছাড়া, দৈনিক সমকাল-এ গত ১ জানুয়ারি প্রকাশিত এক রিপোর্ট থেকে দেখা যায় যে,
উল্লেখিত দুটি পরিসংখ্যানে সংখ্যাগত কিছু হেরফের আছে - এ কথা ঠিক। কিন্তু শুধু সংখ্যা গণনায় না গিয়ে সাধারণভাবে এটা অস্বীকার করার জো নেই যে, দেশজুড়ে নারীরা নিগৃহীত হচ্ছে অস্বভাবিকহারে। যে নারীকে আমাদের জাতীয়কবি 'বিজয়ী- লক্ষ্মী' বলে গেছেন, সে নারী আজ যেনো সমাজে আপদ!
কেনো ঘটে এসব? নারীর উপর কেনো চলে এতো অত্যাচার? সমাজের কি কিছুই করার নেই? বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে কি দায় সাড়া যায়? কিংবা দিবস পালনের মধ্য দিয়ে কতোটা অর্জন হচ্ছে তা ভাবতে হবে।
বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও ৮ মার্চ পালিত হয় আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য- "নারীর ক্ষমতায়ন- মানবতার উন্নয়ন"।
পুরুষের প্রতিপক্ষ হয়ে নয়; মানুষ হিসেবে নারীর আছে পূর্ণ অধিকার সবকিছুতে। নারী ও পুরুষ তাই পরস্পরের সহযোগী হয়ে নিজেদের উন্নয়নের মধ্য দিয়ে মানবতার উন্নয়নেও বৃহৎ পরিসরে ভূমিকা রাখতে পারে।
নারীর প্রতি মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে। নারীর প্রতি বিকৃত মানসিকতাকে নৈতিক অবক্ষয়ই বলা যায়। আর এমন নৈতিক অবক্ষয়ের পরিণতি হবে খুব নেতিবাচক। মানবতার উন্নয়ন রবে সুদূর পরাহূত।
তাই চাই এ মানসিকতার পরিবর্তন। আর তা লোক দেখানো কিছু আনুষ্ঠানিকতা দিয়ে সম্ভব নয় মোটেও। সমাজকে, দেশকে যারা কিছু দিতে চান, এ কাজে এগিয়ে আসতে পারেন তাঁরা।
যাদের মধ্যে ইতোমধ্যে বিদ্বেষের বীজটি ঢুকে গেছে, তাদেরকে সুস্থ চিন্তায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে। সফল না হলে আইনের হাতে দিতে হবে ছেড়ে। তবে সে আইনকে হতে হবে সত্যিকার অর্থে আইন।
আমাদের ভাবতে হবে আগতদিনের কথা। আমাদের নতুন প্রজন্ম, যারা আমাদের সমাজের ভবিষ্যৎ কর্ণধার, ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে তাদের মানসিকতা মানবিক করে গড়ে তোলার সার্বিক প্রয়াস নিতে হবে।
বলিষ্ঠভাবে বলতে হবে- নারীরা এ সমাজের আপদ নয়, যথেচ্ছভাবে ব্যবহারের পাত্র নয়; নারী হলো পুরষের বন্ধু, 'বিজয়ী লক্ষ্মী'। তাদের স্বার্থ রক্ষা করতে হবে। পৃথিবী আমাদের। নারী ও পুরুষের মানবিকবোধকে মূল্য দিয়ে একে সুন্দর করার দায়িত্ব আমাদের সবার।
সমাজ যখন নারী প্রগতি, নারী আন্দোলন আর নারী নির্যাতন বন্ধের শ্লোগানে তুঙ্গে, তখনও সর্বস্তরের নারীদের নিয়ে বিচার করলে তারা কোন পর্যায়ে অবস্থান করছে- তা চিন্তার বিষয়। "অমুকের ঘর ভেঙ্গে গেছে, অমুক মায়ের মর্যাদা পেতে চায়, কিশোরী ধর্ষিতা, কাজের মেয়ে নির্যাতন ইত্যাদি খবরের হেডলাইন প্রতিদিনের সংবাদপত্রে একজন হৃদয়বান ব্যক্তি দেখতে না চাইলেও নিউজগুলো ঠিক আসে।
নারীর অগ্রগতি হয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। কিন্তু নির্যাতন কি কমেছে? না। নির্যাতনের টেকনিক পাল্টেছে আর বেড়েছে নির্মমতা । সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে- চলতি বছর জানুয়ারি মাসে দেশে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ২৮৪ জন নারী। এঁদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন আর গণ- ধর্ষিত হন ৯ জন । ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা ৭ টি। শ্লীলতাহানি হয়েছে চার নারীর।-- এ পরিসংখ্যান পত্রিকা প্রকাশিত তথ্য থেকে নিয়েছে মহিলা পরিষদ। প্রকৃত ঘটনা নিশ্চয়ই অনেক বেশি। নারী নির্যাতনের অনেক ঘটনাই পরিবার পর্যায়েই চাপা পড়ে থাকে।
এছাড়া, দৈনিক সমকাল-এ গত ১ জানুয়ারি প্রকাশিত এক রিপোর্ট থেকে দেখা যায় যে,
"২০১৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চার হাজার ৬৫৪ নারী
নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ৯৩৯টি। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে ৯৯ জনকে। মহিলা পরিষদের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি উল্লখ করে এ খবর দেয়া হয়।
অন্যদিকে, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন দাবি করেছে গত এক বছরে
১৫৫টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৩১ নারীকে।
মহিলা
পরিষদ জানায়, গত বছরে এসিডদগ্ধে মৃত্যু ৪, অপহরণ ১১৮,
নারী ও শিশু পাচার ৩০, নারী ও শিশু হত্যা ৮৯৮, যৌতুকের জন্য নির্যাতন ৪৩১,
উত্ত্যক্তের শিকার ৪৬৫, বিভিন্ন নির্যাতনে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছেন ৩৪১
ও ৯৩ জন বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছেন।
বাংলাদেশ
মানবাধিকার কমিশন রিপোর্টমতে গত বছর হত্যাকাণ্ডের শিকার ৫ হাজার ৬১ জন। এর
মধ্যে যৌন নির্যাতনে হত্যা ২৭, যৌতুকের কারণে হত্যা ৩০, এসিড নিক্ষেপে ১,
পারিবারিক সহিংসতায় ৬৮৫, রাজনৈতিক হত্যা ১০১ এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক
হত্যা ৮৬ জন। এ ছাড়া যৌতুকের জন্য নির্যাতনের শিকার ১৬ ও ৯টি এসিড
নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে।"
উল্লেখিত দুটি পরিসংখ্যানে সংখ্যাগত কিছু হেরফের আছে - এ কথা ঠিক। কিন্তু শুধু সংখ্যা গণনায় না গিয়ে সাধারণভাবে এটা অস্বীকার করার জো নেই যে, দেশজুড়ে নারীরা নিগৃহীত হচ্ছে অস্বভাবিকহারে। যে নারীকে আমাদের জাতীয়কবি 'বিজয়ী- লক্ষ্মী' বলে গেছেন, সে নারী আজ যেনো সমাজে আপদ!
কেনো ঘটে এসব? নারীর উপর কেনো চলে এতো অত্যাচার? সমাজের কি কিছুই করার নেই? বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে কি দায় সাড়া যায়? কিংবা দিবস পালনের মধ্য দিয়ে কতোটা অর্জন হচ্ছে তা ভাবতে হবে।
বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও ৮ মার্চ পালিত হয় আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য- "নারীর ক্ষমতায়ন- মানবতার উন্নয়ন"।
পুরুষের প্রতিপক্ষ হয়ে নয়; মানুষ হিসেবে নারীর আছে পূর্ণ অধিকার সবকিছুতে। নারী ও পুরুষ তাই পরস্পরের সহযোগী হয়ে নিজেদের উন্নয়নের মধ্য দিয়ে মানবতার উন্নয়নেও বৃহৎ পরিসরে ভূমিকা রাখতে পারে।
নারীর প্রতি মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে। নারীর প্রতি বিকৃত মানসিকতাকে নৈতিক অবক্ষয়ই বলা যায়। আর এমন নৈতিক অবক্ষয়ের পরিণতি হবে খুব নেতিবাচক। মানবতার উন্নয়ন রবে সুদূর পরাহূত।
তাই চাই এ মানসিকতার পরিবর্তন। আর তা লোক দেখানো কিছু আনুষ্ঠানিকতা দিয়ে সম্ভব নয় মোটেও। সমাজকে, দেশকে যারা কিছু দিতে চান, এ কাজে এগিয়ে আসতে পারেন তাঁরা।
যাদের মধ্যে ইতোমধ্যে বিদ্বেষের বীজটি ঢুকে গেছে, তাদেরকে সুস্থ চিন্তায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে। সফল না হলে আইনের হাতে দিতে হবে ছেড়ে। তবে সে আইনকে হতে হবে সত্যিকার অর্থে আইন।
আমাদের ভাবতে হবে আগতদিনের কথা। আমাদের নতুন প্রজন্ম, যারা আমাদের সমাজের ভবিষ্যৎ কর্ণধার, ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে তাদের মানসিকতা মানবিক করে গড়ে তোলার সার্বিক প্রয়াস নিতে হবে।
বলিষ্ঠভাবে বলতে হবে- নারীরা এ সমাজের আপদ নয়, যথেচ্ছভাবে ব্যবহারের পাত্র নয়; নারী হলো পুরষের বন্ধু, 'বিজয়ী লক্ষ্মী'। তাদের স্বার্থ রক্ষা করতে হবে। পৃথিবী আমাদের। নারী ও পুরুষের মানবিকবোধকে মূল্য দিয়ে একে সুন্দর করার দায়িত্ব আমাদের সবার।
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি
প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু
জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন।
তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর
হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ
পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের
ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে
তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা
সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ
পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার
পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো
পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা
করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো
প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে
নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার
পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে
আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে
নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে
আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা
কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more
at:
http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
No comments:
Post a Comment