Monday, March 30, 2015

লতিফাঃ কবির অকাল

কবিতা লিখে পয়সা জোটে না
কবিতা লিখা ঠিকতো মোটে না
বউ রেগে বলে-"কবিতা লেখা ছাড়ো
প্রেমোপন্যাস লিখো যদি পারো"
ভাবছি কষ্টে বিকিয়ে দেবো কি সবই
আহা আমা্য কে যে করেছিলো কবি!
--
৩০/৩/১৫



ভার্চুয়াল

দু’দিন থেকে দীপকে খুঁজে পাচ্ছে না রুনি। এই দু’দিন তার কাছে মনে হচ্ছে অনন্তকাল। ফেসবুকে চোখ তার নিবদ্ধ। খুঁজে ফিরছে সেখানে দীপের উপস্থিতি। কোনো স্টাটাস আপডেট। কোনো ইনবক্স মেসেজ। অথবা নামের পাশে সবুজ চিহ্নটি যা বলে দেবে দীপ আছে অনলাইনে। ফেসবুকে। কিন্তু সবই অসার ঠেকছে। কোনো ট্রেস পাওয়া যাচ্ছে না দীপের। এমনটি হয়নি কখনো।
দু’বছর পেরিয়ে গেছে – দীপ-রুনির পরিচয়। পরিচয় হবার পর কোনোদিন তারা বিচ্ছিন্ন থাকে নি। প্রতিদিন কথা হয়েছে । একজন অন্যজনের স্ট্যাটাসে মন্তব্য প্রতিমন্তব্য করেছে। তবে সবই ফেসবুকে। ফেসবুক মেসেঞ্জারে লাখো কথা হয়েছে তাদের। হয়েছে ভাবের বিনিময়। পরিচয়ের পর সাধারণ ফেসবুক বন্ধু থেকে রুনি আর দীপের সম্পর্কটা একটু বেশি আন্তরিকতায় রূপ নেয়। বন্ধুর চেয়ে বেশি কিছু। তখনই  তারা ঠিক করেছিলো- ফেসবুকে যেহেতু তাদের পরিচয় হয়েছে, তাই ফেসবুক ছাড়া অন্য কোনো মাধ্যমে তারা কথা বলবে না। যোগাযোগ করবে না। যেদিন তাদের দেখা হবে, সেদিন থেকে তারা অন্যসব মাধ্যমেও কথা বা ভাব বিনিময় করবে। কখনো একজন অন্যজনের ফোন নম্বর পর্যন্ত বিনিময় করেনিতবে ঠিকানা জানা ছিলো একে অন্যের।  এক অদ্ভুত খেয়ালী ভালোবাসা। এরকম সিদ্ধান্তটা ছিলো রুনির। দীপ মেনে নিয়েছিলো।  এ নিয়ে তাদের কথোপকথন মনে পড়ে রুনিরঃ
“রুনি, তোমার ফোন নাম্বার দাও। আমি তোমার সাথে কথা বলতে চাই।“
“না , আমি আমার দীপের কণ্ঠ ফোনের মধ্য দিয়ে শুনতে চাই না। আমি তোমার কথা, তোমার প্রথম কথা সরাসরি শুনতে চাই। তোমার নিঃশ্বাসের কাছে থেকে। আমি তোমার কণ্ঠস্বরের গন্ধ শুঁকে দেখবো দীপ। প্লিজ, তুমি আমার কথাটা রাখো।“
“আচ্ছা, রুনিমনি। তোমার কথাই মেনে নিলাম।“ – কথা আর বাড়ায়নি এ নিয়ে দীপ। সত্যি বলতে কি, আইডিয়াটা তারও ভালো লাগছিলো। নিঃশ্বাসের কাছাকাছি দু’জন। কথাগুলো থাক না সে সময়ের জন্য তোলা। আহা।
একটা নিঃশব্দ দীর্ঘশ্বাস চেপে আবার চোখ রাখে রুনি তার ল্যাপটপের স্ক্রীনে। ফেসবুক। না। নেই। নূতন কোনো আপডেট নেই দীপের টাইমলাইনে । বুকটা হাহাকার করে ওঠে। কেনো – জানে না রুনি। প্রতীক্ষার হুল হৃদয়ে ফুটে তার।
“জানো রুনি, আমাদের সমাজে ভার্চুয়াল জগৎ নিয়ে অনেক নেতিবাচক সমালোচনা আছে। আছে বদনাম। কিন্তু কী জানো, আমি চাই- আমাদের রিলেশনশীপের সুন্দর পরিণতি দিয়ে এটা বুঝিয়ে দিতে  যে, ভার্চুয়ালেও ভালো সম্পর্ক হয়। স্বচ্ছ সম্পর্ক রচনা সম্ভব। ভার্চুয়াল হবে সত্যিকার অর্থেই ভার্চুয়াল বা গুণের।“  খুব জোর দিয়ে বলতো এসব দীপ। “ তোমার পড়াটা শেষ হলে আমি ফ্যামিলিতে জানিয়ে সব ব্যবস্থা করবো। মাত্র তো একটি বছর আর।“
দীপের কথাগুলো খুব ভালো লাগতো রুনির। এতো সহজভাবে এতো সুন্দর চিন্তা করে দীপ! কেবল মুগ্ধ হয় রুনি। ভাবতো – আর একটিই তো বছর। গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট হবে তার। যুক্তরাজ্যে সে লেখাপড়ার উদ্দেশ্যই আসেনি। রুনির বাবা এখানে একটা ব্যবসা করছে। অনেক আগে বাবা পরিবার নিয়ে হবিগঞ্জ থেকে এখানে পাড়ি জমিয়েছিলো। প্রথমে চাকরিই করতো। গেলো ক’বছর হলো নিজের ব্যবসায় হাত দিয়েছে। রুনির বিশ্বাস – তাদের সম্পর্কটা মেনে নেবে বাবা মা। অসাধারণ একটি ছেলে দীপ। বুয়েট থেকে পাশ করে গেলো বছরই একটা ভালো চাকরিতে জয়েন করেছে সে। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি। পোস্টিং ঢাকাতেই। দীপ একজন আর্কিটেক্ট। কিন্তু সবচেয়ে ভালো হলো তার মন। সময়, দেশ আর জীবন সম্পর্কে দীপের চিন্তাচেতনা বরাবরই রুনিকে উদ্দীপ্ত করে। দীপের পজিটিভ ইমপালস দেখে রুনি অবাক হয়। এতো সমস্যায় জর্জরিত বাংলাদেশ নিয়ে তার স্বপ্নের শেষ নেই।
কিন্তু কী হলো হঠাৎ! কেনো পাওয়া যাচ্ছে না দীপকে। আর ভাবতে পারছে না রুনি। খুব যন্ত্রণা হচ্ছে মাথায়। মা ডেকে গেলো খাবার জন্য। যায় নি। ঘরের লাইট অফ করে মাথা চেপে শুয়ে পড়ে রুনি।
পরদিনও কোনো ট্রেস পাওয়া গেলো না দীপের। আর ভাবতে পারছে না রুনি। কী করবে সে এখন? দীপ কি তাকে ভুলে গেলো? এভয়েড করছে? না তা হতেই পারে না। দীপ তা করতেই পারে না। তাহলে দীপ কি কোনো বিপদে পড়লো? অসুস্থ হয়ে পড়লো কি সে? কান্না পেয়ে আয় রুনির। সে আর ভাবতে পারে না।
শুধু ফেসবুকে পরিচিত হয়ে মানুষের এতো কাছে আসা যায় – এ যেনো ভাবনারও বাইরে। যাকে কখনো চোখে দেখেনি, যার সাথে ফোনেও কথা হয়নি – সেই মানুষটির জন্য তার এমন মায়ায় প্রথম প্রথম আশ্চর্য লাগলেও এখন শুধু মুগ্ধই হয় রুনি। দীপের জন্য তার এই ভালোবাসাও অপর্যাপ্ত ঠেকে। কিছু কিছু ভালোবাসা বুঝি এমনই হয়। না ছুঁয়েও স্বর্গ-সুখের ছোঁয়া পাওয়া যায়।
একেবারে মুষরে পড়ে রুনি। পড়াশোনা, খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে পাগলপ্রায় অবস্থা তার। মায়ের দৃষ্টি এড়ায় না। প্রথমে বলতে না চাইলেও, মায়ের জোরাজুরিতে বলতে বাধ্য হয় রুনি। সব। প্রথম থেকে শেষ। খুলে। রুনির মা তার মেধাবী একমাত্র মেয়ের মনের অবস্থা বুঝতে পারে। রুনির বাবাকে সবকিছু বুঝিয়ে বলে। মেয়ের জেদ সে দেশে এসে দেখবে কী হয়েছে দীপের। কোনোভাবেই তাকে নিবৃত্ত করা সম্ভব হলো না। অবশেষে সিদ্ধান্ত হলো – রুনির মা তাকে নিয়ে দেশে যাবে। 
ঢাকায় যখন রুনিরা ল্যান্ড করে তখন বিকেল। এখান থেকে গাজীপুরের ছায়াবীথি এক ঘন্টার পথ। দীপদের বাড়ি। একটা গাড়ি ভাড়ায় নেয় তারা।
দীপ গত কিছুদিন থেকে  রুনিকে দেখার জিদ করতো। বলতো- “রুনি তোমাকে দেখতে ইচ্ছে করছে। এটা এমন নয় যে, আমি কোনোভাবে ভুলে যেতে পারি। তোমাকে ছুঁয়ে দেখার ইচ্ছেটা শুধু ছুঁয়ে দেখেই শেষ হতে পারে। কিংবা কী জানি, তোমাকে ছুঁয়ে হয়তো ছুঁয়ে ছুঁয়ে থাকার ইচ্ছেটাই জ্বলে ওঠবে হৃদয়ে।“
“কী রে মা! এতো কী ভাবছিস? দেখিস, দীপের কিছু হয়নি।“ মেয়ের মাথায় হাত রাখে রুনির মা।
মেয়ে শুধু বিষন্ন চোখ তুলে মায়ের দিকে তাকায়। কিছু বলে না। যেনো অনেক কিছু বলে যায়। রুনির মা মেয়েকে কাছে টেনে নেয়। একটু ফুঁপিয়ে ওঠে রুনি।
ছায়াবীথিতে দীপদের বাড়ির নাম “নিঝুম”। বাড়ির সামনে এসে থামে রুনিদের গাড়ি। বাড়ির পরিবেশ বলে দেয় – কষ্টের চাঁদরে ঘেরা এ অঙ্গন। একটা ভেজা কান্নার ছোঁয়া এসে যেনো লাগে তাদের গায়ে। রুনি স্পষ্ট টের পায়- কিছু ঠিক নেই এখানে। কিছুই ঠিক নেই। বুকটা হাহাকার করে ওঠে তার।
বাড়ির পাশেই নূতন কবরটা। হাঁটু গেঁড়ে বসে আছে রুনি। পাশে রুনির মা, দীপের ছোটবোন, মা বাবা। এমন কষ্টের দৃশ্য  কেউ কি দেখেছে কভু!পশ্চিমাকাশে সূর্যটা অস্তমিত প্রায়।
সেদিন অফিসের কাজে ঢাকার বাইরে গিয়েছিলো দীপ।  বিকেলে ফিরছিলো দীপ অফিসেরই মাইক্রোবাসে। হোতাপাড়ার কাছে একটি যাত্রীবাহী বাসের সাথে তাদের গাড়ির সংঘর্ষ। মুখোমুখি। তিনজনের মৃত্যু হয় স্পটেই। মারাত্মক আহত দীপকে ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে নেয়া হয়। দুদিন লড়েছিলো জীবন-মৃত্যুর মাঝখানে। চলে যায় না ফেরার দেশে। 
“তুমি আমার নিঃশ্বাসের কাছে থেকে কণ্ঠের গন্ধ নিতে চেয়েছিলে দীপ। ছুঁয়ে দেখতে চেয়েছিলে। ছুঁয়েছুঁয়ে থাকতে চেয়েছিলে দীপ। আমি আজ তোমার খুব কাছে দীপ। ছুঁয়ে দেখো আমায়। একটিবার। একটিবার দীপ।“ হাউমাউ করে কেঁদে ওঠে রুনি। রুনিকে কাছে টেনে নেয় দীপের মা। বোবা কান্না দীপের মায়ের চোখে। অলপক নিঃশব্দ হাহাকার নিয়ে দীপের মায়ের বুকে মুখ গোঁজে রুনি

Sunday, March 29, 2015


আজ “বিশ্ব কবিতা দিবস”। ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো ২১ মার্চকে বিশ্ব কবিতা দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। এই দিবস পালনের উদ্দেশ্য হল বিশ্বব্যাপী কবিতা পাঠ, রচনা, প্রকাশনা ও শিক্ষাকে উৎসাহিত করা। ইউনেস্কোর অধিবেশনে এই দিবস ঘোষণা করার সময় বলা হয়েছিল, “এই দিবস বিভিন্ন জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক কবিতা আন্দোলনগুলোকে নতুন করে স্বীকৃতি ও গতি দান করবে।”
পূর্বে অক্টোবর মাসে বিশ্ব কবিতা দিবস পালন করা হত। প্রথম দিকে কখনও কখনও ৫ অক্টোবর এই উৎসব পালিত হলেও বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে রোমান মহাকাব্য রচয়িতা ও সম্রাট অগস্টাসের রাজকবি ভার্জিলের জন্মদিন স্মরণে ১৫ অক্টোবর এই দিবস পালনের প্রথা শুরু হয়। অনেক দেশে আজও অক্টোবর মাসের কোনো দিন জাতীয় বা আন্তর্জাতিক কবিতা দিবস পালন করা হয়।এই দিবসের বিকল্প হিসেবে অক্টোবর অথবা নভেম্বর মাসের কোনো দিন কবিতা দিবস পালনেরও প্রথা বিদ্যমান।
কবিতা কী? কবিতার গুরুত্ব কটোটুকু আজকের এই সমাজে? – এসব নিয়ে বিতর্ক হয়তো করা যায়। কিন্তু কবিতা যে হৃদয়ের সুকুমারবৃত্তিকে লালন করে তাতে সন্দেহ নেই। কবিতা অনেকক্ষেত্রেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে বড় হাতিয়ার হিসেবেও কাজ করে। বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাঠক্রমে সমকালীন কবিতাকে গুরুত্ব দেয়া হয় না। অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা মনে করে, কবিতা হলো কিছু মানুষের অপ্রয়োজনীয় সৃষ্টি কিংবা মিথ্যা ভাষ্য মাত্র। তবে কবিতাকে আমরা কীভাবে মোকাবিলা করি কিংবা কবিতা আমাদের চেতনাকে কতটা জাগ্রত করে, তা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
কবিতায় সমসাময়িক বিষয় ওঠে আসবে এটা স্বাভাবিক। কবি এস টি কোলরিজের মতে—‘কোনো কবিই বড় কবি হতে পারেননি সত্যসন্ধ দার্শনিক হওয়া ছাড়া।’
আজকের দিনে, আমাদের কবি আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ –এর “আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি” কবিতার অংশবিশেষ তোলে ধরার লোভ সামলাতে পারছি নাঃ
“জিহ্বায় উচ্চারিত প্রতিটি সত্য শব্দ কবিতা,
কর্ষিত জমির প্রতিটি শস্যদানা কবিতা।
যে কবিতা শুনতে জানে না
সে ঝড়ের আর্তনাদ শুনবে।
যে কবিতা শুনতে জানে না
সে দিগন্তের অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে।
যে কবিতা শুনতে জানে না
সে আজন্ম ক্রীতদাস থেকে যাবে।“


তথ্যসূত্রঃ বাংলা উইকিপিডিয়া
===
২১/৩/১৫

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসঃ প্রত্যাশা

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস আজ। স্বাধীনতা ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে এক পরম আকাঙ্ক্ষিত বিষয়। ১৯৭১ সালের এই দিনে স্বাধীনতা ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাঙালি দেশমাতৃকাকে রক্ষার উদ্দেশ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে হাতে তুলে নিয়েছিল অস্ত্র। আক্রমণকারী পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে নেমেছিল সশস্ত্র যুদ্ধে। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে বিজয় অর্জিত হয়। অর্জিত হয় স্বাধীনতা। আমাদের এই স্বাধীনতা অনেক রক্ত আর অনেক আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে আজ গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতায় স্মরণ করছি মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের। মুক্তিযুদ্ধে শহীদগণ তাদের বর্তমানকে বিসর্জন দিয়ে গেছেন এ দেশের ভবিষ্যৎকে সুন্দর করার জন্য। শ্রদ্ধা জানাই স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুক্তিযুদ্ধের সব সংগঠক ও বীর মুক্তিযোদ্ধাকে।
স্বাধীনতা অর্জনের পর কেটে গেছে অনেক বছর। জাতি আজ স্বাধীনতার ৪৪ বছর উদযাপন করছে। মহাকালের বিচারে এটা অনেক লম্বা সময় না হলেও জীবনকালের হিসেবে তা নেহায়েত কম নয়। এরকম সময়ে উন্নতির নজির স্থাপন করতে পেরেছে কোনো কোনো জাতি। আজ আমাদের বিচার-বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন -স্বাধীনতার এতো বছরে আমরা কতটা এগোতে পেরেছি? কতোটা পূরণ হয়েছে আমাদের লক্ষ্য ও প্রত্যাশা?
বিগত তেতাল্লিশ বছরে আমাদের অর্জন একেবারে কম না। কিন্তু তা কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে কিনা তা ভাবনার অবকাশ রাখে। দীর্ঘ সময় অতিক্রান্ত হলেও গণতন্ত্র শক্ত ভিত্তিতে দাঁড়িয়েছে – এমনটি বাস্তবতার আলোকে বলা যায় না। সহনশীলতা, ধৈর্যশীলতা আর পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ আর অন্যের মতকে মূল্য দেয়ার ক্ষেত্রে আমাদের আরো অনেক পথ হাঁটতে হবে। রাজনীতি নিয়ে মানুষ যেনো উদ্বেগ ও শঙ্কায় না থাকে।
আমরা একটা পজেটিভ বাংলাদেশ দেখতে চাই। উদ্বেগ-শঙ্কা থেকে মুক্ত হয়ে বাংলাদেশ একটি শান্তি ও সাম্যের দেশ হবে। অর্থনৈতিক বিকাশলাভের মধ্য দিয়ে বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত হব প্রাণের বাংলাদেশ। মহান স্বাধীনতা দিবসে এটুকু প্রত্যাশা।
সবাইকে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের শুভেচ্ছা …
Dhaka
26/3/2015

লিমেরিকঃ সত্য- মিথ্যে

মিথ্যে বলা এখন কোনো দোষের না
সত্য বলা কেবল যেনো হুঁশের না
সত্য বন্দি ফাঁদে
কষ্টে শুধু  কাঁদে
সততা আর নিষ্ঠা আজ আর পোষের না

-
২০১৫০৩২৯ 

লতিফাঃ জোশের মিথ্যে

মিথ্যে বলা এখন কোনো দোষের না
সত্য বলা কেবল যেনো হুঁশের না
সত্য বন্দি ফাঁদে
কষ্টে শুধু  কাঁদে
সততা আর নিষ্ঠা আজ আর পোষের না
কপটতা ছাড়া  কিছু জোশের না।
-
২০১৫০৩২৯ 

Friday, March 27, 2015

যখন তুমি না থাকো সমুখে

যখন তুমি না থাকো সমুখে
থাকো স্পর্শ-সীমানা-প্রাচীরের বাইরে
তখন আসলে ভীষণভাবেই থাকো।

জেগে থাকা ক্ষণগুলো সাজায় ভেতরবাড়ির কোমল আঙিনা
তোমায় নিয়ে ভাবনারাশি দিয়ে- থরেথরে
অণু অনুভব
বড়ো তুলতুলে
ছুঁয়ে যায় মমতায়- জড়িয়ে থাকে কেউকেউ সোহাগী আঙুলের আলিঙ্গনে
তুমি দূরে থেকেও তাই
থাকো আমাতেই- অন্তলীন।

তুমিহীন নিদ্রাকাল আমার
সেতো হিরণ্ময় -
মাতামাতি তোমায় নিয়েই
স্পর্শ-সুখের অমিয় প্লাবনে শান্ত-তরী অনন্ত জলধির পথ ধরে।

যখন তুমি না থাকো সমুখে
ভীষণভাবেই থাকো আসলে।
--
ঢাকা
২০১৫০৩২৭


When You Stay Away
=============

When you are not before sight
Stay away
Far from the line of touch
Actually you remain with me
Boldly
Fervently
Inseparably.

Moments  adorn my pulpy  inner core shore
With my craving thoughts for beloved you
In great care 
Artistic
My 'feel' my gleam of love for you sweetheart
Touches me with palpable pure adore and amour
I just get you
You splash in me
Distance doesn't stand value at all.

My sleep or nap without you
Blazes golden to me
Feel your crush in dreams
My calm boat sails to stormy Ocean.

When you stay away
You remain with me desperate in reality.

পদ্যাণু ০১১ঃ হৃদয়-রণনে

সমুখে যখন না থাকো তুমি
ভীষণই থাকো এ হৃদে
জাগরণে তো ভাবনায় থাকো
স্বপনে জাগো যে নিদে।

বাজে সেকথা হৃদয় রণনে 
তুমি কি বুঝো কভু তা মননে?


 

Thursday, March 26, 2015

পদ্যাণু ০১০: চাওয়া

মায়ায় আছো
আছো মোহে,
চাই যে প্রেমে
চাইতো দ্রোহে।
 এই ধরাতে
অন্য গ্রহে।

Tuesday, March 24, 2015

পদ্যাণু ০০৯: বাউরি-মন

বসন্তে এ বাউরি-মন থাকে উচাটন
আমারে প্রেমী করে রাখে অণুক্ষণ
অপেক্ষায় বিভোর
তুমিতো বুঝো না এ মনের তাড়না
এতো যে অনুরাগ রাখো না ধারণা
থাকো তবু দূর। 

Sunday, March 22, 2015

পদ্যাণু ০০৮ঃ আহা পতাকা

আহা পতাকা প্রাণের পতাকা
ভালোবাসায় গড়া,
উচ্চে আসীন হবে না তো লীন
আলো আশায় ভরা।
এ পতাকাতলে জীবন বিভোর
আ মরি  সুখ-ধরা।

পাদটীকাঃ পতাকা দিবস আজ 

পদ্যাণু ০০৭ঃ দহন

শতো দুঃখ প্রাণমনে
কেবলি যে সঙ্গোপণে
.........রেখেছি  তা বাঁধিয়ে,
তুমি তো গড়েছো তাজ
যতনে পড়েছো সাজ
.........এ আমাকে কাঁদিয়ে। 

পদ্যাণু ০০৬


পানির মূল্য অনেক জানি
শুদ্ধ চাওয়া নয়তো ফানি
পাচ্ছি কি তা?
ওয়াসার পানির দূষণ ম্যালা
বিতরণেও হেলাফেলা
হচ্ছে যা তা !
--
পাদটীকাঃ আজ বিশ্ব পানি দিবস 

Wednesday, March 18, 2015

সৃজনশীলচর্চায় সাহিত্য-ব্লগ

~এক~
লেখালেখি মানুষের মজ্জাগত একটা বিষয়। এটা ভেতর থেকে আসে। আমরা মনের টানে লিখে থাকি। মনের ভালোলাগা বা মন্দলাগাটুকু আমাদের লেখায় ওঠে আসে। ওঠে আসে কষ্টবোধ বা সুখবোধ। তাই জোর করে লেখালেখি করা প্রায় অসম্ভব। তাই লেখালেখির এই প্রয়াস- একে বলা হয় সৃজনশীল কাজ। সৃজনশীল কাজে স্বভাবিকভাবেই থাকে - স্বতন্ত্র চিন্তা, বোধ ও চেতনার হৃদ্য প্রকাশ। জোর করে সৃজনশীল এই কাজ করা সম্ভব না হলেও, অনুশীলন ও শেখার আগ্রহ ভালো লেখক হতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।  তাছাড়া, পাঠকের পাঠ-প্রতিক্রিয়া এবং লেখক-পাঠক মিথস্ক্রিয়ার মধ্য দিয়ে লেখার মান উন্নত করা সম্ভব। আগেকার দিনে, পাঠকের প্রতিক্রিয়া এবং লেখক-পাঠক মিথস্ক্রিয়ার বিষয়টি সাধারণত আড্ডা/আলোচনা আর চিঠিপত্রের মাধ্যমে হয়ে থাকতো।

~দুই~
তথ্য-প্রযুক্তির ব্যাপক প্রসারলাভ করায় লেখালেখির মেজাজ ও মাধ্যমেও এসেছে (আসছে) অনেক পরিবর্তন। আগে নতুন কবি-লেখকগণের জন্য লেখা প্রকাশের মাধ্যম ছিলো খুব সীমিত। দৈনিক পত্রিকার সাহিত্যপাতা, হাতেগোনা সাপ্তাহিক পত্রিকা ছিলো লেখা প্রকাশের মূল মাধ্যম। ঈদ-পার্বণের বিশেষ সংখ্যাগুলোও বড় লক্ষ্য থাকতো অনেক লেখা প্রকাশের জন্য। এর বাইরে বিভিন্ন বিশেষ দিবসে স্মরণিকা বা ম্যাগাজিন বেরুতো তখন। স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস বা একুশে ফেব্রুয়ারিতে এসব ম্যাগাজিন প্রকাশিত হতো নতুন ও পুরনোদের লেখা নিয়ে।  সপ্তাহের সাহিত্যপাতা কিংবা ম্যাগাজিন প্রকাশের জন্য কবি-লেখকদের অধীর আগ্রহে প্রতীক্ষা করতে হতো।

~তিন~
প্রযুক্তির উৎকর্ষের এই দিনে অনেককিছুর সাথে পরিবর্তন ও নতুন সংযোজন এসেছে- লেখালেখি ও লেখা প্রকাশেও। আগে লেখালেখির ড্রাফট বা প্রাথমিক হতো কাগজে কলমে। আরএখন তা হচ্ছে ফিঙ্গারটিপে- কীবোর্ডে। লেখালেখির জন্য এখন প্রিন্ট মিডিয়ার পাশাপাশি এসেছে বিভিন্ন অনলাইন মিডিয়া। সাহিত্য-আশ্রয়ী ব্লগ এদের মধ্যে অন্যতম। লেখালেখির জন্য এসবব্লগ একটি অত্যন্ত সুন্দর মাধ্যম- যেখানে পাঠকের পর্যবেক্ষণমূলক প্রতক্রিয়া, লেখক-পাঠক মতবিনিময় এবং গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে লেখার উৎকর্ষ সাধন করার যথেষ্ঠ সুযোগ রয়েছে। ব্লগিং বা লেখালেখি/ মতপ্রকাশের অনলাইন এই মাধ্যমকে তাই ছোট করে দেখার কোনো কারণ নেই।

~চার~
স্বীকার্য যে, পত্রিকায় আর ব্লগে লেখার মধ্যে বেশ পার্থক্য রয়েছে। পত্রিকা বা প্রিন্ট মিডিয়ায় লেখা প্রকাশের আগে সম্পাদকের হাতে তা পরিমার্জিত হয়ে যায়। কিন্তু ব্লগে সেই ফিল্টারটা নেই। তাই অনেক কাঁচা ও অপরিপক্ক লেখা ব্লগে প্রকাশ হবার সুযোগ থেকে যায়। তবে ব্লগে লেখালেখির কিছু ভালো দিকও আছে যা এখানে উল্লেখ করাটা প্রাসঙ্গিকভাবেই জরুরি। তাহলো - মত প্রকাশের স্বাধীনতা।  ব্লগ বা অনলাইন মিডিয়াতে, যে কেউ তার লেখাটি প্রকাশ করতে পারেন। আর সেই লেখায় -অন্যলেখক বা যেকোনো পাঠক মন্তব্য করতে পারেন। লেখক-পাঠকদের মধ্যে যারা অপেক্ষাকৃত ভালো জানেন, তাঁদের গঠনমূলক মন্তব্য/সমালোচনা লেখার মান উন্নত করতে পারে সহজেই। লেখার ভুলগুলো ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে মার্জিতভাবে (কখনোই অন্যের অনুভুতিতে আঘাত দিয়ে নয় ) ধরিয়ে দেবার  মধ্য দিয়েই সম্ভব অনলাইন লেখালেখির সুফলটা পাওয়া যেতে পারে।

~পাঁচ~
প্রযুক্তির কল্যাণে সৃজনশীল-চর্চার এই সুযোগকে সুস্থভাবে কাজে লাগানো উচিত। ভিন্ন ভিন্ন মত নিতে না না মতবাদের ধারক-বাহক হয়ে অনেক ব্লগের অস্তিত্ব দেখা যায়। সেসব ব্লগ বা ওয়েবসাইট বাদ দিয়ে, শুধু সাহিত্য- ঘেঁষা ব্লগগুলোর কথা মাথায় রেখে বলা যায়- সৃজনশীলতার চর্চায় এই ব্লগ/অনলাইন মিডিয়ার কার্যক্রমকে সুন্দর মানসিকতা নিয়ে মননশীল অবদানের মধ্যদিয়ে পারস্পারিক উৎকর্ষ সাধনে সবার এগিয়ে আসা উচিত।
--
১৮ মার্চ ২০১৫

নির্মম ভ্রান্তি বিলাস


নূতন-বছর কোনো ভিন্নবার্তাবহ হয়ে এসে দাঁড়ায়নি কখনোই
আমার দিনকার বাস্তবিক উঠোনে,
প্রেমময় কলকণ্ঠ হয়ে ডাকেনি একবারও
রাখেনি  স্নেহমহ হাত দিনশ্রান্ত ঘামে ভেজা পৃষ্ঠে আমার কভু।
তোমাদের একদিনের পান্তা-ইলিশ আর লাল-সাদায় বাঙালি সাজার উৎসবটা তাই
বড়ো মেকি আর নির্মম ভ্রান্তিবিলাসই ঠেকে আমার কাছে
পয়লা বৈশাখে শুধু নয়
নুন-পান্তার এ মানবিক-যুদ্ধ আমার প্রতিদিনকার।
--
(সোআপ)

Tuesday, March 17, 2015

লিমেরিকঃ অদ্ভুত-চক্র

রোজ দু'মুঠো খাবার পেতে ছুটছে যে কেউ সকাল-সাঁঝ
কারো পেটের মেদ কমাতে হাঁটাই যেনো প্রধান কাজ
ক্ষুধার জ্বালায় কারো ঘোর
পার্কে কারোর হজম-দৌড়
অদ্ভুত এই চক্র আহা ! ছুটছে মানুষ ঘুরছে আজ ।

পদ্যাণু ০০৫

দেখো আমায় হাসিখুশি
যখন চাও যতোটা
দেখো নাতো ভেতরবাড়ির
ঝলসে যাওয়া ক্ষতটা।
...
১৭/৩/১৫

Sunday, March 15, 2015

পদ্যাণু ০০৪

টাকা নেই
ফাঁকাতেই
ভাগ্যটা দুলছে,
তাকাতেই
ঢাকাতেই
চাঁঁদরুটি ঝুলছে।
-
১৫/০৩/১৫

পরানের কথা ০২৫

কথায় তিনি বেজায় পটু
একশোতে ঠিক  একশ
কাজের বেলায় ঠনঠনাঠন
বুঝবে যদি ঠেকছো।
-
১৫/৩/১৫


পরানের কথা ০২৪

নীতিকথা জানে সবাই
জীবনে  মানে কম
সময়ে যে পায় না মূল্য
অদৃশ্য বায়ু দম |

Friday, March 13, 2015

দারুন অসাধারন ভূল

করতে কমেন্ট
বন্ধুসইদের লেখায়
বিশেষণের অনেক বাহার
আসছে সামনে, দেখায়|

'দারুণ' নামের প্রশংসাটা
যায় তখনই ভেস্তে,
'দারুন' যখন যুদ্ধ করে
এই 'দারুণে' ঘেঁষতে|
'অসাধারন' পায় কি কভু
'অসাধারণ' মূল্য?
ভালোলাগার অনুভূতি
মোকদ্দমায় ঝুললো!
'ভূলের' এসব ঢিবিগুলো
গড়ছে ক্রমে পাহাড়,
সতর্ক না হলে কেবল
বাড়বে ভুল-সমাহার||
...
১৩/৩/২০১৫

Wednesday, March 11, 2015

ফেবুকা


ফেসবুক নামে একটা বিশাল বই যে আছে
হেথায় আবার অনেক বন্ধু, সই আছে।

বন্ধু-সইদের একটা করে পেজ আছে
তাতে হরেক সেগমেন্ট ও স্টেজ আছে।

স্ট্যাটাস দিয়ে বন্ধু-সই যে  আপডেট থাকে
পড়তে বাধ্য করতে আবার ট্যাগে রাখে।

আপডেটে সব লাইক-কমেন্ট যায় চেয়ে
বন্ধু দিলখুশ বেশি বেশি তাই পেয়ে।

সেলফি  তোলে কেউ ওয়ালে পোস্ট করে
পেজ খুলে কেউ অফার, ইভেন্ট হোস্ট করে।

গ্রুপ খুলে কেউ বিষয় চর্চায় মত্ত হয়
আলোচনায় অভিজ্ঞতায় তত্ত্ব রয়।

এড দিয়ে কেউ  বিজনেসটাকে  হাইলাইট করে
প্রফিট এবং সুনামটাকে খুব ব্রাইট করে।

মেসেঞ্জারে চ্যাট নিয়ে কেউ বিভোর রয়
খেয়ালহারা কখন সন্ধ্যা কি ভোর হয়!

ফেসবুকে কেউ প্রেমের পরে ঘর যে বাঁধে
কেউবা পা দেয় পরকীয়ার অসার ফাঁদে।

আইডিটাকে ফেইক করে কেউ চিট করে
মুক্তি পেতে  হৃদয় তখন রিট করে।

এমনকরেই  বন্দি ফেবুর হাতেহাতে
প্রতিক্ষণেই দিবা-রাতি, সাঁঝ-প্রভাতে।
--
ঢাকা
১০-০৩-২০১৫

Tuesday, March 10, 2015

ফেবুকা

ফেসবুক নামে একটা বিশাল বই আছে
হেথায় আবার অনেক বন্ধু, সই আছে।

বন্ধু-সইদের একটা করে পেজ আছে
তাতে হরেক সেগমেন্ট ও স্টেজ আছে।

স্ট্যাটাস দিয়ে বন্ধু-সই আপডেট থাকে
পড়তে বাধ্য করতে আবার ট্যাগ রাখে।

আপডেটে সব লাইক কমেন্ট যায় চেয়ে
বন্ধু দিলখুশ বেশি বেশি তাই পেয়ে।

সেলফি  তোলে কেউবা ওয়ালে পোস্ট করে
পেজ খুলে কেউ অফার, ইভেন্ট হোস্ট করে।

গ্রুপ খুলে কেউ বিষয় চর্চায় মত্ত হয়
আলোচনায় অভিজ্ঞতা ও তত্ত্ব রয়।

এড দিয়ে কেউ  বিজনেস হাইলাইট করে
প্রফিট এবং সুনামটাকে ব্রাইট করে।

মেসেঞ্জারে চ্যাট নিয়ে কেউ বিভোর রয়
খেয়ালহারা কখন সন্ধ্যা কি ভোর হয়।

ফেসবুকে কেউ প্রেমের পরে ঘর বাঁধে
কেউবা পা দেয় পরকীয়ার অসার ফাঁদে।

আইডিটাকে ফেইক করে কেউ চিট করে
মুক্তি পেতে  হৃদয় তখন রিট করে।

এমনকরেই  বন্দি ফেবু হাতেহাতে
প্রতিক্ষণে দিবা,  রাতি, সাঁঝ প্রাতে।
--
ঢাকা
১০-০৩-২০১৫

Monday, March 9, 2015

The Far Sky

Falling in love with you
I  remain  no more an ordinary boy
At a golden dawn, I 
Turned a confident luminous warrior.

Frantic craving to get a mere touch of you
I rush  like a fierce horse..
I get amazed seeing you just two hundred and six feet away!
Your warm bosom- the best ever landing spot, I worship for
My hands extend to get love of your feel
All instant you disappear!!
I rush on
Move out like anything
You just two hundred and six feet ahead again!
Beckoning... 

This is my domain.. 
Wanna touch you
You turn to "nothing" all on a sudden

Deep in feel ---
Bit-by-bit realized today
You fetch my eyes to the blue horizon
You are the sky unreachable
Me a boy simplistic. 

--
09.3.2015

পরানের কথা


নীতিকথা জানে সবাই
জীবনে তা মানে কম
সময়ে পায় না মূল্য
অদৃশ্য বায়ু দম |



Saturday, March 7, 2015

স্বাধীন-ভাবনা ০৬

স্বাধীনতা স্বাধীনতা
স্বাধীনতার মানে কী?
অমানবিক কাজে বাঁধা 
এই ছেলেটা জানে কি?
//
স্কুলে যাবার বয়স কাঁদে
বালু, সিমেন্ট শানে কি?
--
০৭/০৩/২০১৫ 

দূরের আকাশ তুমি


তোমাকে ভালোবেসে
সাধারণ বালক থেকে ভীষণ দুরন্ত প্রত্যয়ী
যোদ্ধা হয়ে যাই আমি এক সোনামুখী ভোরে।
থ্রি-নট-থ্রি কাঁধে দৌড় 
কাদামাখা ক্রলিং
জীবন হাতে গেরিলা বাস্তবিক... 

তোমায় ছুঁয়ে দেখার প্রাণান্ত প্রয়াসে
রাগান্ধ অশ্বের মতো  ছুটে চলি আমি
ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলে
তোমাকেই দেখি শুধু 
এভাবেই আমার তুমি
সলজ্জ সবুজ অবুঝ তোমাকে দেখে মুগ্ধ হই আমি।   


তোমার বুকের আশ্রয় আরাধ্য চিরদিনের...
ছুঁতে যাই হাত বাড়িয়ে
মুহূর্তে নাই হয়ে যাও তুমি
ছুটে চলি
ছুটে চলি
ওই তো তুমি  দৃষ্টির প্রান্তে দাঁড়িয়ে
ডাকছো ইশারায়...
এ মহাল আমার - আমি হাত বাড়াই
মুহূর্তে 'নাই' হয়ে যাও তুমি।

ক্রমশ গেছি জেনে-
হাতছানি দিয়ে যাও তুমি দিগন্তে
দূরের আকাশ তুমি
আমি এক বালক সাধারণ ।

০৭.০৩.২০১৫

Friday, March 6, 2015

ভুল জলধি মোহনা

নিজস্ব কোনো নদী ছিলো না আমার কখনো
সুবর্ণগাঁয়ের জলধিপাড় ধরে
বিফল সূর্যাস্তে অন্তলীন আমার অনেক উর্বশী-বিকেল
আমি পাইনি জলের ছোঁয়া
সফেদ জলের মিঠে আদর 
আপ্রাণ পরম কাঙ্ক্ষিত ডুবসাঁতার গেছে রয়ে বৃত্তের বাইরে
জল জল হাহাকার করে খররোদে হৃদয় কাঠ
অ্যাম্ফিত্রিতি সাক্ষী- মিথ্যে এ নয় একচুল।


কালান্তরে ক্রমাগত ছোটে চলা আমি
যাইনি হারিয়ে ঊষর মনভূমে
জলধি মোহনায় আজ আমি বিজয়ের শিল্পিত ভোরে
আজলা ভরে ঠোঁট ছোঁয়াই অমৃতোপম জলে
আজন্ম তৃষিত পান করি মুহূর্তে পুরোটা

ভেতরটা জ্বলে যায় নির্দয়
বেদম দগ্ধ হৃদয় আমার
নিঃশব্দ হাহাকারে অঙ্গার হয়
ভুল জলধি মোহনায় ভেঙ্গে পড়ি আমি।

 ত্রস্ত ফিরে চলি আমি
পেছনে জ্বলজ জলধির বহ্নি দীর্ঘশ্বাস!

--
ঢাকা
০৬/৩/১৫





সর্বস্তরের নারী ও আমাদের সমাজ

নারী ও পুরুষ মানব জাতির দুটি রূপ। সৃষ্টিকর্তা নারী ও পুরুষকে সমান মর্যাদা সম্পন্ন করেই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো- সমাজে নারী অনেকক্ষেত্রেই বৈষম্যের নির্মম শিকার। নির্যাতন আর অত্যাচারে দুর্বিষহ হয়ে ওঠে অনেক নারীর জীবন। কিছু ব্যতিক্রম সহজভাবে মেনে নিয়েই বলতে হচ্ছে - নারীর সত্যিকার অধিকার প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আমাদের আরো অনেকপথ হাঁটতে হবে।

সমাজ যখন নারী প্রগতি, নারী আন্দোলন আর নারী নির্যাতন বন্ধের শ্লোগানে তুঙ্গে, তখনও সর্বস্তরের নারীদের নিয়ে বিচার করলে তারা কোন পর্যায়ে অবস্থান করছে- তা চিন্তার বিষয়। "অমুকের ঘর ভেঙ্গে গেছে, অমুক মায়ের মর্যাদা পেতে চায়, কিশোরী ধর্ষিতা, কাজের মেয়ে নির্যাতন ইত্যাদি খবরের হেডলাইন প্রতিদিনের সংবাদপত্রে একজন হৃদয়বান ব্যক্তি দেখতে না চাইলেও নিউজগুলো ঠিক আসে।

নারীর অগ্রগতি হয়েছে উল্লেখযোগ্য হারে। কিন্তু নির্যাতন কি কমেছে? না। নির্যাতনের টেকনিক পাল্টেছে আর বেড়েছে নির্মমতা ।  সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে- চলতি বছর জানুয়ারি মাসে দেশে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ২৮৪ জন নারী। এঁদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন আর গণ- ধর্ষিত হন ৯ জন । ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা ৭ টি। শ্লীলতাহানি হয়েছে চার নারীর।-- এ পরিসংখ্যান পত্রিকা প্রকাশিত তথ্য থেকে নিয়েছে মহিলা পরিষদ। প্রকৃত ঘটনা নিশ্চয়ই অনেক বেশি। নারী নির্যাতনের অনেক ঘটনাই পরিবার পর্যায়েই চাপা পড়ে থাকে।

এছাড়া, দৈনিক সমকাল-এ গত ১ জানুয়ারি প্রকাশিত এক রিপোর্ট থেকে দেখা যায় যে,
"২০১৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত চার হাজার ৬৫৪ নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ৯৩৯টি। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৯৯ জনকে। মহিলা পরিষদের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি উল্লখ করে এ খবর দেয়া হয়। 
অন্যদিকে, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন দাবি করেছে গত এক বছরে ১৫৫টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ৩১ নারীকে।
মহিলা পরিষদ  জানায়, গত বছরে এসিডদগ্ধে মৃত্যু ৪, অপহরণ ১১৮, নারী ও শিশু পাচার ৩০, নারী ও শিশু হত্যা ৮৯৮, যৌতুকের জন্য নির্যাতন ৪৩১, উত্ত্যক্তের শিকার ৪৬৫, বিভিন্ন নির্যাতনে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছেন ৩৪১ ও ৯৩ জন বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছেন।
বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন রিপোর্টমতে গত বছর হত্যাকাণ্ডের শিকার ৫ হাজার ৬১ জন। এর মধ্যে যৌন নির্যাতনে হত্যা ২৭, যৌতুকের কারণে হত্যা ৩০, এসিড নিক্ষেপে ১, পারিবারিক সহিংসতায় ৬৮৫, রাজনৈতিক হত্যা ১০১ এবং আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক হত্যা ৮৬ জন। এ ছাড়া যৌতুকের জন্য নির্যাতনের শিকার ১৬ ও ৯টি এসিড নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে।"

উল্লেখিত দুটি পরিসংখ্যানে সংখ্যাগত কিছু হেরফের আছে - এ কথা ঠিক। কিন্তু শুধু সংখ্যা গণনায় না গিয়ে সাধারণভাবে এটা অস্বীকার করার জো নেই যে, দেশজুড়ে নারীরা নিগৃহীত হচ্ছে অস্বভাবিকহারে।  যে নারীকে আমাদের জাতীয়কবি 'বিজয়ী- লক্ষ্মী' বলে গেছেন, সে নারী আজ যেনো সমাজে আপদ!

কেনো ঘটে এসব? নারীর উপর কেনো চলে এতো অত্যাচার? সমাজের কি কিছুই করার নেই? বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে কি দায় সাড়া যায়? কিংবা দিবস পালনের মধ্য দিয়ে কতোটা অর্জন হচ্ছে তা ভাবতে হবে।

বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও ৮ মার্চ পালিত হয় আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য- "নারীর ক্ষমতায়ন- মানবতার উন্নয়ন"।

পুরুষের প্রতিপক্ষ হয়ে নয়; মানুষ হিসেবে নারীর আছে পূর্ণ অধিকার সবকিছুতে। নারী ও পুরুষ তাই পরস্পরের সহযোগী হয়ে নিজেদের উন্নয়নের মধ্য দিয়ে মানবতার উন্নয়নেও বৃহৎ পরিসরে ভূমিকা রাখতে পারে।

নারীর প্রতি মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে। নারীর প্রতি বিকৃত মানসিকতাকে নৈতিক অবক্ষয়ই বলা যায়। আর এমন নৈতিক অবক্ষয়ের পরিণতি হবে খুব নেতিবাচক। মানবতার উন্নয়ন রবে সুদূর পরাহূত।
তাই চাই এ মানসিকতার পরিবর্তন। আর তা লোক দেখানো কিছু আনুষ্ঠানিকতা দিয়ে সম্ভব নয় মোটেও। সমাজকে, দেশকে যারা কিছু দিতে চান, এ কাজে এগিয়ে আসতে পারেন তাঁরা।

যাদের মধ্যে ইতোমধ্যে বিদ্বেষের বীজটি ঢুকে গেছে, তাদেরকে সুস্থ চিন্তায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে হবে। সফল না হলে আইনের হাতে দিতে হবে ছেড়ে। তবে সে আইনকে হতে হবে সত্যিকার অর্থে আইন।

আমাদের ভাবতে হবে আগতদিনের কথা। আমাদের নতুন প্রজন্ম, যারা আমাদের সমাজের ভবিষ্যৎ কর্ণধার, ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে তাদের মানসিকতা  মানবিক করে গড়ে তোলার সার্বিক প্রয়াস নিতে হবে।

 বলিষ্ঠভাবে বলতে হবে- নারীরা এ সমাজের আপদ নয়, যথেচ্ছভাবে ব্যবহারের পাত্র নয়; নারী হলো পুরষের বন্ধু, 'বিজয়ী লক্ষ্মী'। তাদের স্বার্থ রক্ষা করতে হবে। পৃথিবী আমাদের। নারী ও পুরুষের মানবিকবোধকে মূল্য দিয়ে একে সুন্দর করার দায়িত্ব আমাদের সবার।






সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf
সম্প্রতি প্রকাশিত মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যানে। যেখানে বলা হয়েছে চলতি বছরের শুধু জানুয়ারি মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৮৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হন। তাদের মধ্যে ধর্ষণের শিকার হন ৫৫ জন, গণধর্ষণের শিকার হন ৯ জন। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে সাত জনকে। শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন চার জন। আর এ পরিসংখ্যান নেয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টের ভিত্তিতে। পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্টে যদি নারী নির্যাতনের এই সংখ্যা আসে তাহলে আসলে নারী নির্যাতনের অবস্থা কতটা ভয়াবহ তা সহজেই অনুমেয়। কারণ আমরা সবাই জানি নারী নির্যাতনের ঘটনা খুব কমই পত্রিকার পাতায় আসে। বেশির ভাগ পরিবারই নিজেদের সম্মান রক্ষার জন্য নির্যাতনের ব্যাপারটা চেপে যান। আবার পারিবারিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে অনেক মহিলা নিজেই চুপ করে থাকেন। কখনো কখনো পরিবার টিকিয়ে রাখার স্বার্থে। আবার কখনো বা সামাজিক মর্যাদার কথা চিন্তা করে। অনেক ক্ষেত্রেই নির্যাতিত মেয়েটির পরিবার যদি খুব সাধারণ হয় এবং কোনো প্রকার প্রভাব প্রতিপ্রত্তি না থাকে তাহলে প্রতিকার চাইলেও পায় না। ফলে নারী নির্যাতনের বেশির ভাগ ঘটনায় থেকে যায় সমাজচুর অন্তরালে। এর প্রতিকার পায় না বেশির ভাগ নারীই। নারী নির্যাতন রোধে আইন যে নেই তা নয়। তবে সে আইনের সুফল পাওয়া সম্ভব নয় বেশির ভাগ ভুক্তভোগীরই। কারণ আইন বাস্তবায়নে নানা জটিলতা। বিচার কাজের দীর্ঘসূত্রতা ছাড়াও আছে পুলিশ থেকে শুরু করে আইন-আদালত নানা ক্ষেত্রে প্রশাসনের অসততা। সব মিলিয়েই নারী নির্যাতন যতটা কমার কথা ছিল, তা হয়নি। বরং অনেক ক্ষেত্রেই নিষ্ঠুরতা বেড়েছে। - See more at: http://dev.dailynayadiganta.com/detail/news/4270#sthash.tEyCdnO4.dpuf

Wednesday, March 4, 2015

স্বাধীন-ভাবনা ০৫


স্বাধীনতা স্বাধীনতা
স্বাধীনতার মানে কী?
খেটে-খাওয়া গাঁয়ের-কৃষক
সেই মানেটা জানে কি?
//
গায়ের ঘামের মূল্য খোঁজা
শুধুই আকাশ পানে কি?
--
০৪/০৩/২০১৫ 

Tuesday, March 3, 2015

ইনভিজিবল

"একটু বিজি, জাস্ট এ মিনিট" বলে
তোমার নিরুদ্দেশ হবার পর
গেছে কেটে একহাজার আশি মিনিট
নির্নিমেষ অসার প্রতীক্ষা আমার
"এই এলে এই এলে" -
চকিত দু'চোখ
তোমার  পথপানে-
মেসেঞ্জার
ভাইবার
হোয়াটসআপ
এন্ড হোয়াট নট!!

শঙ্কিত  আমি তোমার কোনো বিপদ ভেবে
আঁতিপাঁতি চঞ্চল ভাবনা
শুভকামনার সিক্ত বাতাবরণ
অন্ধ আকুল মন আমার ভাবতেই পারেনি কভু
সেটিংসে পটু তুমি  যতোটা; ভালবাসায় নয়
"ইনভিজিবল টু ---" সাজিয়েছো নির্দয়
তুমি তবু কেনো থাকো হৃদয়ে!!

--
০৩/০৩/১৫


স্বাধীন-ভাবনা ০৪



স্বাধীনতা স্বাধীনতা
স্বাধীনতার মানে কী?
অমানবিক খেটে যাওয়া
পোশাক-কন্যা জানে কি?
//
রপ্তানিতে বিশ্বছোঁয়া
এ আছে তার জ্ঞানে কি?
--
০৩/০৩/২০১৫ 

স্বাধীন-ভাবনা ০৩


স্বাধীনতা স্বাধীনতা
স্বাধীনতার মানে কী?
বস্তিপোড়া নছিরনরা
সব হারিয়ে জানে কি?
//
স্বাধীনতার শান্তছায়া
কেবলই হাত ছানে কি?
--
০৩/০৩/২০১৫ 

Sunday, March 1, 2015

স্বাধীন-ভাবনা ০২


স্বাধীনতা স্বাধীনতা
স্বাধীনতার মানে কী?
রাজপথের পঞ্চাশোর্ধ 
রিকশাওয়ালা জানে কি?
//
স্বাধীনতার শক্তি- শৌর্য 

তার প্যাডেলে টানে কি?
--
০২/০৩/২০১৫

স্বাধীন-ভাবনা ০১



স্বাধীনতা স্বাধীনতা 
স্বাধীনতার মানে কী?
ট্রাফিক জ্যামে ফুল বেঁচে যে 
সেই মেয়েটি জানে কি?
//
স্বাধীনতার সুখ ও সৌরভ
আছে এ ফুলের ঘ্রাণে কি?
--
০১/০৩/২০১৫

Featured Post

কষ্টযাপন

তাদের কষ্টবিলাস থাকে আমার কষ্ট বোধযাপন, আমার রঙের আকাশ দেখে ভাবে তারা উদযাপন। #অণুঅনুভব

জনপ্রিয়