বিশ্ব মুক্ত-গণমাধ্যম দিবস আজ। ১৯৯১ সালে ইউনিস্কোর ২৬তম সাধারণ অধিবেশনের সুপারিশ মোতাবেক জাতিসংঘ ১৯৯৩ সাল থেকে প্রতি বছর ৩ মে এ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। বেশ কিছু লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে সারাবিশ্বে এ দিবসটি পালিত হয়ে থাকে। যেমনঃ মুক্ত গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার মৌলিক নীতিমালা অনুসরণ নিশ্চিত করা, সাংবাদিকতার স্বাধীনতা ও বিশ্বব্যাপি গণমাধ্যমের স্বাধীনতার মূল্যায়ন করা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ বন্ধ করা, পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে ক্ষতিগ্রস্ত ও জীবন দানকারী সাংবাদিকদের স্মরণ করা ইত্যাদি। এবছর দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে: “ ফ্রিডম অব ইনফরমেশন অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট’’( Freedom of Information and Sustainable Development)।
যে কোনো দেশের সার্বিক পরিস্থিতি তোলে ধরতে এবং সত্যকে সামনে আনতে সে দেশের গণমাধ্যমের ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। গণমাধ্যম সমাজের আয়নার মতো। তথ্য-প্রযুক্তির এ যুগে গণমাধ্যমের ব্যাপকতা বেড়েছে অনেক। মূল সংবাদপ্ত্র বা ইলেকট্রনিক মিডিয়ার পাশাপাশি এখন অনেক অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ব্লগ, এমন কি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমও (ফেসবুক/টুইটার প্রভৃতি) এখন সংবাদ, ঘটনা ইত্যাদি প্রকাশে তাৎক্ষনিক ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
আমাদের গণমাধ্যম কতোটা মুক্ত- সে প্রশ্ন অনেক প্রশ্নেরই উদ্রেক করবে হয়তো। অনেক সাংবাদিক, গণমাধ্যমকর্মী, ব্লগারকে নির্যাতিত; এমন কি হত্যার শিকার হতেও দেখা গেছে। আবার অনেক গণমাধ্যম কর্মীর অনিরপেক্ষ ভূমিকার কথাও উল্লেখযোগ্য।
তাই, একইসঙ্গে নিরপেক্ষভাবে পেশাগত দায়িত্ব পালন ও দেশের গণমাধ্যমকে নিরাপদে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনে সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
https://www.facebook.com/notes/shohel-ahmed/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4-%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A6%83-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B6%E0%A6%BE/1178091562210052
No comments:
Post a Comment